What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Other কোকিলকণ্ঠী সাবিনা ইয়াসমিন (1 Viewer)

Welcome! You have been invited by Matheus to join our community. Please click here to register.
zSl5FbK.jpg


সাবিনা ইয়াসমিন, যার গানে বাঙালি শ্রোতা মাত্রই মুগ্ধ। দেশের সংগীত অঙ্গনে তার অবদান থাকবে একেবারে ওপরের দিকে। জাদুকরী কণ্ঠে রাঙিয়েছেন হাজার হাজার গান, জায়গা করে নিয়েছেন কোটি ভক্তের মন-প্রাণ।

iTlDuI5.jpg


তিনি সবচেয়ে বেশি গান করেছেন প্লেব্যাক। বাংলা চলচ্চিত্রের গৌরবময় সাফল্যে সাবিনা ইয়াসমিনের নাম লেখা থাকবে স্বর্ণাক্ষরে।

সব ক'টা জানালা খুলে দাও না, জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো, মাঝি নাও ছাড়িয়া দে, সুন্দর সুবর্ণ, সেই রেল লাইনের ধারে, একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতা, একতারা লাগে না আমার দোতারা লাগে না— এ ধরনের অসংখ্য কালজয়ী দেশাত্মবোধক গানের শিল্পীও কিন্তু আমাদের সাবিনা ইয়াসমিন।

কয়েক দশকে কত হাজার গান গেয়েছেন তার সঠিক হিসেব হয়তো সাবিনা নিজেও দিতে পারবেন না। তবে চলচ্চিত্রে সম্ভবত ১২ হাজারের মতো গান করেছেন তিনি, পেয়েছেন সর্বোচ্চ তেরোবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, এটি একটি রেকর্ডও।

সাবিনা ইয়াসমিনের জন্ম ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৩ সালে। উনার পৈতৃক বাড়ি সাতক্ষীরায়। তারা ছিলেন ৫ বোন, আর এই ৫ বোনের মাঝে ৪ জনই গান করেছেন, তারা হলেন ফরিদা ইয়াসমিন, ফওজিয়া খান, নীলুফার ইয়াসমিন এবং সাবিনা ইয়াসমিন।

lflLruM.jpg


আজিম, সুজাতা,আনোয়ারা, আশিস কুমার লোহ, খন্দকার মোশতাক, মো. আলী সিদ্দিকীসহ অন্যদের সঙ্গে সাবিনা

বড় বোন ফরিদা ইয়াসমিন যখন দুর্গাপ্রসাদ রায়ের কাছে গান শিখতেন তখন ছোট্ট সাবিনাও উপস্থিত থাকতেন। পরবর্তীতে ওস্তাদ পিসি গোমেজের কাছে একটানা ১৩ বছর তালিম নিয়েছেন। মাত্র ৭ বছর বয়সে স্টেজ প্রোগ্রামে অংশ নেন তিনি, ছোটদের সংগঠন খেলাঘরের সদস্য হিসেবে রেডিও ও টেলিভিশনে গান করতেন নিয়মিত। 'নতুন সুর' ছবিতে প্রথম গান করেন শিশু শিল্পী হিসেবে, পরে ১৯৬৭ সালে 'আগুন নিয়ে খেলা' ছবিতে 'মধুর জোছনা দীপালি' গানটির মাধ্যমে তিনি প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারে গুণী ব্যক্তি মরহুম খান আতাউর রহমানের অবদান ছিল অনেক। যিনি ছিলেন বোন নীলুফার ইয়াসমিনের স্বামী।

সাবিনা ইয়াসমিন ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞানে এমএ পাস করেন। সাবিনা ইয়াসমিনের এক ছেলে ও এক মেয়ে। মেয়ে বাঁধনের সাথে 'প্রতিচ্ছবি' নামে ডুয়েট একটি অ্যালবামও করেছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন।

সাবিনা ইয়াসমিন…যিনি চার দশকেরও বেশি সময় ধরে গানের ভুবনে বিচরণ করছেন— বাংলাদেশের ইতিহাসে একমাত্র রুনা লায়লা ছাড়া তার সমকক্ষ হয়ে আর কেউ এত লম্বা সময় ধরে আধিপত্য বজায় রেখে চলতে পারেনি। সেই মরমি শিল্পী আব্দুল আলীম থেকে শুরু করে একালের কোন উঠতি গায়কের সঙ্গেও অবিরাম গেয়ে চলেছেন একের পর এক জনপ্রিয় গান। তার কোকিল কণ্ঠে যেন প্রতিটা গান হয়ে উঠে সুরেলা থেকে মনের গভীরে পৌঁছে যাওয়া সুর, কেমন যেন এক ভালো লাগা তৈরি হয় তার প্রতিটি গানে।

5dHaV84.jpg


১৯৭০ সালে 'জয় বাংলা বাংলার জয়' গানের রেকডিংএ। আছেন জিনাত রেহানা, ফিরোজা বেগম, আজাদ রহমান, লায়লা মোজাম্মেলসহ অনেকে

তার গানের ব্যাপ্তি ছড়িয়েছে দেশ থেকে বিদেশেও। আর তাই দেখে উপমহাদেশের বরেণ্য সুরকার আরডি বর্মন তার সুরে সাবিনা ইয়াসমিনকে দিয়ে গান করিয়েছিলেন। বিখ্যাত গায়ক কিশোর কুমারের সঙ্গেও ডুয়েট গান করেছেন তিনি। ১৯৮৫ সালে গানের জন্য ভারত থেকে 'ডক্টরেট'ও লাভ করেছেন। শুধু গানই নয় সাবিনা ইয়াসমিন একটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ও করেছিলেন, তবে তা ছিল অতিথি চরিত্রে। গুণী গীতিকার, প্রযোজক, পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ার সাহেবের অনুরোধে তার পরিচালিত 'উল্কা' ছবিতে অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।

এক টিভি অনুষ্ঠানে সাবিনা ইয়াসমিনের কাছে একটি মজার ঘটনা জানতে চাওয়া হলে বলেন— চিত্র নায়িকা অঞ্জনা একবার বেড়াতে এসেছিলেন সাবিনা ইয়াসমিনের বাড়িতে, বিকেলের দিকে দুজন বাগানে হাঁটছিলেন। অঞ্জনা অনুরোধ করলেন সাবিনা ইয়াসমিনকে গান গাওয়ার জন্য। সাবিনা ইয়াসমিন গুনগুন করে গান গাইতে শুরু করলেন, দেয়ালের ওপাশে তখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া একজন পথিক মন্তব্য ছুড়লেন, 'এহ, চাবিনা ইয়াচমিন হইবার চায়'! পথিকের এই মন্তব্য থেকে বোঝা যায় বাংলাদেশে এখনো দ্বিতীয় সাবিনা ইয়াসমিন জন্ম নেয়নি আর হয়তো হবেও না।

সাবিনা ইয়াসমিন সংগীতে অবদানের জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন অনেকবার। ১৯৮৪ সালে পান একুশে পদক। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান রেকর্ড তেরবার— সাধারণ মেয়ে (১৯৭৫), গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮), সুন্দরী (১৯৭৯), কসাই (১৯৮০), চন্দ্রনাথ (১৯৮৪), প্রেমিক (১৯৮৫), রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত (১৯৮৭), দুই জীবন (১৯৮৮), দাঙ্গা (১৯৯১), রাধাকৃষ্ণ (১৯৯২), দুই দুয়ারী (২০০০), দুই নয়নের আলো (২০০৬) ও দেবদাস (২০১৩)। বাচসাস পুরস্কার পান মোট ছয়বার, বিএফজেএ পুরস্কার পেয়েছেন ১৯৯১ সালে, মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার পান ১৯৯৮ সালে, উত্তম কুমার পুরস্কার ১৯৯১ সালে, এইচএমভি ডাবল প্লাটিনাম ডিস্ক, বিশ্ব উন্নয়ন সংসদ থেকে সংগীতে 'ডক্টরেট' ডিগ্রি লাভ করেছেন ১৯৮৪ সালে, ১৯৭৪ ও ১৯৭৫ সালে জহির রায়হান চলচ্চিত্র পুরস্কার, ১৯৭৫ সালে পূর্বাণী চলচ্চিত্র পুরস্কার, ১৯৯০ সালে শেরে বাংলা স্মৃতি পদক, ১৯৯২ সালে অ্যাস্ট্রোলজি পুরস্কার, ১৯৯২ সালে জিয়া স্মৃতি পদক এবং নিউইয়র্ক লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে পান 'বেস্ট সিঙ্গার' পুরস্কার, বাংলা একাডেমি সাবিনা ইয়াসমিনকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ দিয়েছে, তিনি সিটি ব্যাংক কর্তৃক আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। এ ছাড়া ভারতে ১৯৯২ সালে বিএফজেএ কর্তৃক 'সজনী গো সজনী' ছবিতে কণ্ঠদানের জন্য শ্রেষ্ঠ গায়িকা হিসেবে নির্বাচিত হন।সংগীতের ক্ষেত্রে গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সাবিনা ইয়াসমিনকে ১৯৯৬ সালে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রদান করা হয়।

8Si6YAx.jpg


ইসমত আরা, হাসিনা মমতাজ, জিনাত রেহানা, আঞ্জুমান আরা বেগম, লায়লা আর্জুমান্দ বানু, ফৌজিয়া খান, রওশন আরা মাসুদ, ফিরোজা বেগম, ফেরদৌসী রহমান, নীনা হামিদ, সাবিনা ইয়াসমিন, আব্দুর রউফ, মাহমুদুন্নবী, এম এ হামিদ, আব্দুল হাদী, মো আলী সিদ্দিকী ও বশির আহমেদ

সাবিনা ইয়াসমিনের জনপ্রিয় কিছু গান: এই মন তোমাকে দিলাম (মানসী), সবাই তো ভালোবাসা চায় (সারেন্ডার), আমি ধন্য হয়েছি ও গো ধন্য (সোনা বউ), আমি আছি থাকবো (সুন্দরী), দুঃখ ভালোবেসে প্রেমের (জন্ম থেকে জ্বলছি), তুমি যে আমার কবিতা (দর্পচূর্ণ), একটুশ খানি দেখো, একটা কথা রাখো (বধূ বিদায়), এই পৃথিবীর পরে (আলোর মিছিল), মন যদি ভেঙে যায় (জোয়ার ভাটা), গীতিময় সেই দিন (ছন্দ হারিয়ে গেল), ছোট্ট একটা গ্রাম (সেতু), জীবন মানে যন্ত্রণা (এখনই সময়), ছেড়ো না ছেড়ো না হাত (অবিচার), আহা চোখের লজ্জা (চন্দ্রনাথ), অশ্রু দিয়ে লেখা (অশ্রু দিয়ে লেখা), সন্ধ্যারও ছায়া নামে (পুত্রবধূ), ভালোবেসে মানুষ বাঁচে, দুই নয়নে তোমায় দেখে নেশা কাটে না (মাইয়ার নাম ময়না।

তুমি আমার জীবন (অবুঝ হৃদয়), তুমি চাঁদের জোছনা নও (হৃদয়ের আয়না), শুধু একবার শুধু একবার (দেনমোহর), এ কী সোনার আলোয় (মনের মতো বউ), যদি আমাকে জানতে সাধ হয় (হারজিৎ), জানি না কে তুমি (নাচের পুতুল), ও সাথীরে যেও না কখনো ভুলে (স্বপ্নের ঠিকানা), নিঃশ্বাসে তুমি বিশ্বাসে তুমি (নাচনেওয়ালী), এই দিন সেই দিন (স্বপ্নের ঠিকানা), ভুলে গেছি সুর ওগো (পিচ ঢালা পথ), তুমি যে কখন এসে মন চুরি করেছো (লজ্জা), চুপি চুপি কাছে এসে (রূপসী রাজকন্যা), বরষার প্রথম দিনে (দুই দুয়ারী), শুধু গান গেয়ে পরিচয় (অবুঝ মন), রিমঝিম বরষাতে (ছন্দ হারিয়ে গেল), জানি না সে হৃদয়ে কখন এসেছে (একই অঙ্গে এত রূপ)।

ফুলের মালা পরিয়ে দিলে (ময়নামতি), শহর থেকে দুরে (শহর থেকে দুরে), চিঠি দিও প্রতিদিন (অনুরোধ), ইশারায় শিস দিয়ে আমাকে ডেকো না (বন্দিনী), আলো তুমি নিভে যাও (অনন্ত প্রেম), ভালোবাসি বলিব না আর (কসাই), ফুল যদি ঝরে গিয়ে আজকে রাতে (আনারকলি), দুঃখ আমার বাসর রাতের (অলংকার), সন্ধ্যারও ছায়া নামে (পুত্রবধূ), কেউ কোনদিন আমারে তো (সুন্দরী), আমি আছি থাকবো ভালোবেসে মরবো (সুন্দরী), জন্ম থেকে জ্বলছি (জন্ম থেকে জ্বলছি), ভালোবেসে গেলাম শুধু (কেউ কারো নয়), শত জনমের স্বপ্ন তুমি আমার জীবনে এলে (রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত), মনের এই ছোট্ট ঘরে আগুন লেগেছে হায়রে (সওদাগর), ও সাথী রে তুমি আছো তুমি রবে (যন্তর মন্তর), আমার মনের ভিতর অনেক জ্বালা (প্রেমিক), এ সুখের নেই কোন সীমানা (স্বামী-স্ত্রী)।

আমার সকল চাওয়া তোমাকে ঘিরে (বিরাজ বউ), আমাকে দেখো না এমন করে (মিস লঙ্কা), কারো আপন হইতে পারলি না অন্তর (প্রেম নগর)। আমি রজনীগন্ধা ফুলের মতো (রজনীগন্ধা), তোমারই পরশে জীবন আমার (অংশীদার), ডাকে বারেবারে কে আমারে (শিরি ফরহাদ), রাগের পরে অনুরাগ (পায়ে চলার পথ), যেও না সাথী (দূরদেশ), ও আমার মন কান্দে (নাগর দোলা), আবার দুজনে দেখা হলো (দুই জীবন), মন যা বলে মুখে আমি (বধূ বিদায়), ভালোবেসে ভুল করেছি (ভাত দে), সে যে কেন এলো না (রংবাজ), ও পাখি তোর যন্ত্রণা (অতিথি), পৃথিবীর যত সুখ (সহযাত্রী), ওরে ও জান রে (জীবন নৌকা), তুমি কি এখন আমারই কথা ভাবছো (জীবন নৌকা)।

aAEAHlH.jpg


সাবিনা ইয়াসমিন ও রুনা লায়লা

মন দিলাম প্রাণ দিলাম (নূরী), খুশিতে নাচে মন (বৌরানী), মান অভিমান সে তো হৃদয়ের টান (সুখে থাকো), হৃদয়ে আঁকা যে ছবি (দুটি মন দুটি আশা), ও আমার রসিয়া বন্ধুরে (সমাধি), সব সখিরে পার করিতে (সুজন সখী), ও গো চাঁদ তুমি কি জান না (ইয়ে করে বিয়ে), আশা ছিল মনে মনে (একই অঙ্গে এত রূপ), বুকেরই ভিতরে রাখিব তোমারে (আমানত), অন্তর জ্বালাইলা (মালাবদল), চোখে চোখ রেখো না (প্রেম বন্ধন), শুধু গান গেয়ে পরিচয় (অবুঝ মন), সুন্দর এই পৃথিবী (লড়াকু), তুমি ছাড়া আমি একা (দুই জীবন), কী যাদু করিলা (প্রাণ সজনী), মনটা যদি খোলা যেতো (চন্দন দ্বীপের রাজকন্যা)।

কী দিয়া মন কাড়িলা (অশান্তি), আমি কারে কী বলিব রে (সখিনার যুদ্ধ), মনটা কেন হঠাৎ করে বাঁধন হারালো (গাংচিল), আমি তো প্রেমে পড়েছি (শিষ মহল), যমুনা বড় বেঈমান (রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত), ভালোবেসে না হয় তুমি মরে যাবে (বানজারান), চোখে চোখে রেখো না শরম চিনে গো তোমায় (?), ঘোমটা খুলে দিলাম দেখো না (পদ্মাবতী), কথা দাও ও সজনী হইবা আমারই (প্রতিবাদ), মনের বনে রং লেগেছে (শিষ মহল), চোখের আলোয় দেখিনি (বীর পুরুষ), সত্য কী মিথ্যে কী (ভাই বন্ধু), তোমার কাছে আমি যাবো না (ছেলে কার)।

ভালোবাসা চাই আমার কাছে তাই (বড় বাড়ির মেয়ে), এই আমি ও গো সেই আমি (অশান্তি), কথা ছিল না দেখা হবে (রাজা জনি), মন দিলাম প্রাণ দিলাম প্রেম দিলাম তোমাকে (ডাকু ও দরবেশ), জলসা ঘরের মাতাল হাওয়ার তুফান জেগেছে (নরম-গরম), ও আমার ভালোবাসা ফিরে এসো তুমি ফিরে এসো (?), ও প্রেম দাও না (নাগ পূর্ণিমা), খবরের কাগজে লেখা তো হবে না (তিন কন্যা), চলো না যাই আরও দুরে (?), তোকে দেখতে দেখতে যদি চোখ (?), দখিন হাওয়া নিয়ে যা মনের কথা (শরীফ বদমাশ), হাত ধরে নিয়ে চলো পথ চিনি না (অভিযান)।

সুখ কিবা দুঃখ প্রেম কি বিরহ (সিকান্দার), আমারই গানখানি যদি ভালো লাগে (বাল্যশিক্ষা), নীল নীল আহা কত নীল (স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা), জীবনও আঁধারে পেয়েছি তোমারে (পুত্রবধূ), রংধনু চোখে চোখে (মাটির মায়া), ও আমি তারে দেবো শাড়ি (দুই পয়সার আলতা), ফুল যদি ঝরে গিয়ে আজকে রাতে (আনার কলি), কেন লজ্জায় ফুল সুন্দর হলো (আবির্ভাব), মন বলেছে আমি প্রেমে পড়েছি (গুন্ডা), আপন মনের বাদশা আমি (আল হেলাল), মধু বনে কানে কানে (বানজারান), ভাবতে আমায় লাগছে ভালো (দর্পচূর্ণ), যদি ভালোবেসে কাছে এলে বন্ধু (রজনীগন্ধা), সাক্ষী থাইকো চাঁন সুরজ (আরশিনগর), তুমি আমার কত চেনা (দোলনা)।

8XKzlIA.jpg


মেয়ে বাঁধনের সঙ্গে সাবিনা ইয়াসমিন

যে কথা নীরবে ভাষা (ভালো মানুষ), তোমাকে ভালোবেসে আমি (মা ও ছেলে), জানি না সে হৃদয়ে কখন এসেছে (একই অঙ্গে এত রূপ), নীল আকাশের নীচে (বাগদাদের চোর), ওরে রসিক নাইয়া (অনুভব), ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই (অনন্ত প্রেম), একটুখানি সুখ আর একটু ভালোবাসা (অশান্ত সংসার), রংধনু ছড়িয়ে চেতনার আকাশে (বসুন্ধরা), দিও না আমায় দিও না (আলতাবানু), সুখের এই মরণ ফাঁসি কে দিলো (নালিশ), সময় হয়েছে ফিরে যাবার (আদরের সন্তান), আমি কত দিন কত রাত ভেবেছি (মানুষের মন), জয় হবে হবেই আমার (স্বাক্ষর), কেউ তো জানে না (স্নেহের বাঁধন), তোমার আমার মন ছিল এক সাথে (অবুঝ হৃদয়), তোমার ও দুনিয়া দেখিয়া শুনিয়া (সুন্দরী), বাসর বান্ধিলাম বান্ধিলাম (আয়না বিবির পালা), মাধবী রাতের নীল জোসনায় (?), পৃথিবী ঘুমিয়ে আছে (কাবিন), সখি কারে ডাকে ঐ বাঁশি (প্রাণ সজনী), বন্ধুরে গেথেছি ফুলের মালা (ইমানদার), যখন আমার ডাক শুনবে (?), পিরিতি করুম না অকালে মরুম না (ঘরে বাইরে), হাত ভরা চুড়ি চাই রঙ্গিলা শাড়ি চাই (শাস্তি), কত দিন দেখিনি তোমারে ও বন্ধু (শাস্তি), চিরদিন পাশে থেকো বন্ধু (লাল মেম সাহেব)।

আমি শুধু তোমারই জন্য (ফেরারী বসন্ত), আমার ছোট্ট এ সংসার (হাসনাহেনা), চিঠির পাতায় লেখা (হাসনাহেনা), ও প্রাণ সজনী কাটে না দিন রজনী (প্রেমবন্ধন), চুরি করেছো আমার মনটা (মিস লঙ্কা), প্রেম দিয়ে জীবন শুরু (জবরদস্ত), আমার প্রেমের তরী বইয়া চলে (মহেশখালীর বাঁকে), চিঠি আসবে জানি আসবে (আরাধনা), কোন বাগানে আছো বন্ধু লুকাইয়া (সোনাই বন্ধু), অন্তরও জ্বালাইলা নয়নও ভাসাইলা (মালাবদল), তুমি যে প্রিয় তুমি যে হিরো (হিরো), ভালোবেসে ভুল করেছি (ভাত দে)।

* লিখেছেন: আরিফুল হাসান
 

Users who are viewing this thread

Back
Top